Muhammad Mansur Ali (Bengali: মোঃ মনসুর আলী; 1919 – November three, 1975) was a Bangladeshi politician who was a detailed intimate of tribal sheikh Mujibur Rahman, the initiation leader of East Pakistan. A senior leader of the Awami League, Mansur additionally served because the Prime Minister of East Pakistan in 1975.
Captain M Mansur Ali (1919-1975) attorney, politician. Captain M Mansur Ali was born in 1919 at village Kuripara in Kazipur thana of Sirajganj District. He obtained graduation from Calcutta Islamia school, MA in political economy and academic degree from Aligarh Muslim University. He joined Pabna District Court Bar in 1951.
Mansur Ali was the vice-president of Pabna District muslim league from 1946 to 1950. He received coaching at Jessore bivouac as a captain in PLG in 1948. Since then he was wide referred to as Captain Mansur. However, his active political life began together with his connection the Awami Muslim League in 1951. He was nonappointive member of the central govt committee of the party and was additionally the president of its Pabna district unit. He was inactive in 1952 whereas organising the language movement in Pabna.
Mansur Ali was nonappointive a member of the East Bengal legislature in 1954 as a candidate of alinement. He was the Minister of Law and Parliamentary Affairs, Food and Agriculture, Commerce and business within the coalition cupboard in East Bengal headed by ataur rahman khan (1956). once the promulgation of jurisprudence in 1958 he was inactive underneath Safety Act and unbroken confined until 1959.
Mansur Ali vie a vital role within the movement on Six-point Programme of Bangabandhu tribal sheikh mujibur rahman. He was nonappointive a member of the Provincial Assembly from Pabna in 1970. He was the minister of finance within the cupboard of East Pakistan Government in exile, and vie very important role in organizing the War of Liberation. once independence, Mansur Ali was the Minister for Communication, so the Minister for Home Affairs and Communication within the cupboard of Bangabandhu tribal sheikh Mujibur Rahman. In 1973, he was nonappointive a member of the National Assembly, and a member within the Awami League Parliamentary Party. He was created the Prime Minister once the introduction of one-sided presidential type of government in 1975. He was the Secretary General of East Pakistan krishak sramik awami league (BAKSAL).
Captain Mansur Ali went on activity in real time once the killing of Bangabandhu tribal sheikh Mujibur Rahman on fifteen August 1975. Having captured power khondakar mostaq ahmad enclosed a number of his Awami League colleagues in his cupboard. however Mansur Ali and 3 alternative national leaders refused to affix the cupboard, and were therefore inactive on twenty three August 1975. Mansur Ali and 3 alternative leaders, syed nazrul islam, tajuddin ahmad and ahm qamaruzzaman, were unbroken confined within the national capital Central Jail wherever they were viciously killed on three November 1975.
মোহাম্মদ মনসুর আলী (১৯১৯-১৯৭৫)
মোহাম্মদ মনসুর আলী সিরাজগঞ্জ জেলার রতনকান্দি ইউনিয়নের ‘কুড়িপাড়া’ গ্রামে ১৯১৯ সালের ১৬ জানুয়ারি জন্মগ্রহন করেন। তার বাবার নাম ছিল হরফ আলী সরকার।
পড়াশোনাঃ পড়াশোনা শুরু করেন কাজিপুরের গান্ধাইল হাই স্কুলে। এরপর চলে আসেন সিরাজগঞ্জ বিএল হাই স্কুলে। মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন এখান থেকেই। এরপর চলে যান পাবনা। ভর্তি হন এডওয়ার্ড কলেজে। উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেন এই কলেজ থেকেই। শিক্ষা জীবনের বিভিন্ন সময় জায়গির থেকে পড়াশোনা করেছেন মনসুর আলী। উচ্চ মাধ্যমিক পাস করার পর ১৯৪১ সালে কলকাতা ইসলামিয়া কলেজ থেকে বিএ পাস করেন।
এরপর ভর্তি হন আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো নাম করা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। ১৯৪৫ সালে এখান থেকেই অর্থনীতিতে এমএ এবং ল’ পাস করেন। এলএলবিতে প্রথম শ্রেণী লাভ করেন।
১৯৪৪ সালে তিনি গাইবান্ধার পলাশবাড়ির আমির উদ্দিন সরকারের সাত কন্যা ও পাঁচ পুত্র সন্তানের এক কন্যা আমেনা খাতুনকে বিয়ে করেন। তার শ্বশুর ছিলেন মুন্সেফ। তিনি চাইতেন জামাই চাকরি করুক। জজ হোক। কিন্তু তিনি চাকরি করতে অস্বীকৃতি জানান। তিনি স্বাধীন পেশা ওকালতিকেই পরবর্তী সময়ে নিজের পেশা হিসেবে বেছে নেন। ১৮৫১ সালে আইন ব্যবসা শুরু করেন পাবনা জেলা আদালতে। আইনজীবী হিসেবে তিনি ছিলেন একজন সফল ব্যক্তি। পাবনা আইনজীবী সমিতির নির্বাচিত সভাপতিও ছিলেন তিনি।
রাজনীতিঃ আলীগড় থেকে দেশে ফেরার পর তিনি জড়িয়ে পড়েন রাজনীতির সাথে। মুসলিম লীগের রাজনীতিতে প্রবেশ করেন এই নবীন আত্মসচেতন ব্যক্তি। ১৯৪৬ থেকে ১৯৫০ সাল পর্যন্ত ছিলেন পাবনা জেলা মুসলিম লীগের সহ-সভাপতি। ১৯৪৮ সালে তিনি যশোর ক্যান্টনমেন্টে প্রশিক্ষণ নেন এবং পিএলজির ক্যাপ্টেন পদে অধিষ্ঠিত হন। এ সময় থেকেই তিনি ক্যাপ্টেন মনসুর নামে পরিচিত হতে থাকেন। ১৯৫১ সালে তিনি আওয়ামী মুসলিম লীগে যোগ দেন। জড়িয়ে পড়েন সক্রিয় রাজনীতিতে। আওয়ামী মুসলিম লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য হন এবং দলের পাবনা জেলা কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হন তিনি।
১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্ট মনোনীত প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করেন। পূর্ব বাংলা প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। এ নির্বাচনে পাবনা-১ আসনের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আবদুল্লাহ আল মাহমুদের বিরুদ্ধে লড়াই করেন তিনি। এবং সবাইকে অবাক করে দিয়ে বিপুল ভোটে জয়লাভ করেন মনসুর আলী। আবদুল্লাহ আল মাহমুদের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়ে যায়। এরপর যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিসভা ভেঙে যায়।
১৯৫৬ সালে আতাউর রহমান খানের নেতৃত্বে বিভিন্ন সময় পূর্ববঙ্গ কোয়ালিশন সরকারের আইন ও সংসদ বিষয়ক, খাদ্য ও কৃষি এবং শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর দায়িত্ব লাভ করেন তিনি। ১৯৭০ সালের ১৭ ডিসেম্বর সাধারণ নির্বাচনে তিনি প্রাদেশিক পরিষদে নির্বাচন করেন। পাবনা-১ আসন থেকে পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। মুজিবনগর সরকারের অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ১৯৭৩ সালের সাত মার্চের নির্বাচনে মনসুর আলী পুনরায় পাবনা-১ আসন থেকে জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এ বছর তিনি আওয়ামী লীগের পার্লামেন্টারি দলের সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৭৫ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি। শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক গঠিত বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগের (বাকশাল) সেক্রেটারি জেনারেলও ছিলেন এ সময় ক্যাপ্টেন মনসুর। মৃত্যু : ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর মধ্যরাতে অন্য চার জাতীয় নেতার সঙ্গে তাকে হত্যা করা হয়।